Wellcome to National Portal
মেনু নির্বাচন করুন
Main Comtent Skiped

বাংলাদেশ পুলিশ

শান্তি শপথে বলীয়ান বাংলাদেশ পুলিশ আইন শৃঙ্খলা রক্ষা, জনগণের জানমালের নিরাপত্তা, নির্যাতিত মানুষের পাশে বন্ধুর মতো দাড়ানো এবং অপরাধীকে বিচারের কাঠগড়ায় দাঁড় করিয়ে থাকে। বাংলাদেশ পুলিশের হেড কোয়ার্টার গুলিস্তানের নগর ভবনের পশ্চিম পাশে অবস্থিত। ঢাকা মহানগরীর আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিত নিয়ন্ত্রণে রয়েছে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ। পুলিশকে সহায়তা এবং বাংলাদেশের মানুষকে নিচ্ছিদ্র নিরাপত্তা বলয় আবদ্ধ করতে আরও রয়েছে – র্যা ব, ডিবি, এসবি, সিআইডি, বিট পুলিশ এবং রেলওয়ে পুলিশ। বর্তমানে অনলাইনে জিডি করা যায়। এছাড়া নিপীড়িত জনগণকে তাৎক্ষণিক পুলিশি সেবা প্রদান করার জন্য চালু হয়েছে ওয়ান স্টপ সার্ভিস। পুলিশ বাহিনী আইন শৃঙ্খলা রক্ষার পাশাপাশি পাসপোর্ট ভেরিফিকেশন, ইমিগ্রেশন এবং অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদে নিরলসভাবে কাজ করে চলেছে।

 

পুলিশী সেবা পেতে ঔপনিবেশিক আমলে পুলিশ বাহিনী গঠনের উদ্দেশ্য যাই হোক না কেন, একটি স্বাধীন দেশে পুলিশ বাহিনী জনগণের সেবক হিসেবে কাজ করার কথা। একারণে এখন পুলিশ ফোর্স না বলে পুলিশ সার্ভিস বলা হয়ে থাকে। কিন্তু বিভিন্ন প্রয়োজনে কিভাবে পুলিশের সেবা নিতে হয়, কোথায় কি প্রক্রিয়ায় যোগাযোগ করতে হয়, ইত্যাদি তথ্য ঠিকমত না জানার কারণে অনেকেই বিভিন্ন প্রয়োজনে বা বিপদে সহজে পুলিশের দারস্থ হন না। অথচ অনেক ক্ষেত্রেই পুলিশের সাহায্য নেয়ার প্রক্রিয়াটি খুব বেশি জটিল নয়। আবার পুলিশ ক্লিয়ারেন্স নেয়া, পাসপোর্ট করা প্রভৃতি ক্ষেত্রে পুলিশের ভূমিকা অগ্রাহ্য করার সুযোগ নেই। এসব বিষয় চিন্তা করে পুলিশের সেবা আর সেবা প্রাপ্তির প্রক্রিয়া সম্পর্কে তথ্য থাকছে এখানে।

 

পুলিশের বিভাগ সমূহ বাংলাদেশ পুলিশের বিশাল কর্মযজ্ঞ সুষ্ঠুভাবে পরিচালনা করার জন্য এর কার্যক্রমকে বিভিন্ন বিভাগে বিভক্ত করা হয়েছে। বিভাগগুলো হচ্ছে; সোয়াত, শিল্পাঞ্চল পুলিশ, রেল পুলিশ, হাইওয়ে পুলিশ, নৌ-পুলিশ, ট্রাফিক পুলিশ, আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়ন, র্যাব, এসবি , ডিবি এবং সিআইডি। পুলিশের এই বিভাগগুলোর দায়িত্ব ও কর্তব্য এবং এদের বিভিন্ন দপ্তরের ঠিকানা, ফোন নম্বর ইত্যাদি তথ্য থাকছে এখানে- নৌ পুলিশ কোম্পানী শাসনামলে ১৭৯৩ প্রথম জল-পুলিশ গঠন করা হয়। বৃটিশ শাসনামলের শেষ পর্যনত বেসামরিক স্পেশাল উইপন্স এন্ড ট্যাকটিস (SWAT) অনেক সময় সন্ত্রাসী ধরতে গিয়ে কিছু কিছু অভিযান অত্যন্ত ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে ওঠে যেখানে রেলওয়ে পুলিশ বৃটিশ শাসনামলে রেলওয়ে প্রতিষ্ঠার পর ধীরে ধীর এর বিস্তৃতি ঘটানো হয়। বিস্তৃতির সাথে শিল্পাঞ্চল পুলিশ বাংলাদেশে বিভিন্ন ধরনের শিল্প কারখানার উন্নয়ন এবং বিস্তারের সাথে সাথে শিল্পাঞ্চলে নতুন ধরনের ডগ স্কোয়াড ১৯৯৮ সালের ২০ নভেম্বর পৃথিবীর অন্যন্য দেশের পুলিশ বাহিনীর মত বাংলাদেশে পুলিশেও ডগ স্কোয়াড সিআইডি পুলিশের ক্রিমিনাল ইনভেসটিগেশন ডিপার্টমেন্ট সংক্ষেপে সিআইডি নামে পরিচিত। ঢাকার মালিবাগে এর প্রধান কার্যালয়টি স্পেশাল ব্রাঞ্চ পুলিশের স্পেশাল ব্রাঞ্চ সংক্ষেপে এসবি নামে পরিচিত। ষাটের দশকে ছাত্র ও শ্রমিক সংগঠনের ঢাকা মহানগর পুলিশ স্বাধীনতার পর ঢাকার জনসংখ্যা বৃদ্ধির ফলে আইন শৃংঙ্খলা রক্ষাসহ বিভিন্ন প্রয়োজনে ১৯৭৬ সালের ১লা র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র্যাব) র্যাব বাংলাদেশ পুলিশের একটি এলিট ফোর্স । আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়ন অধ্যাদেশ সংশোধন করে র্যাব আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়ন ১৯৭৬ সালে ৯ ব্যাটালিয়নের একটি রিজার্ভ বাহিনী গঠন করে আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়ন নাম দেয়া হয়।

 

  জনবল

পুলিশ কমিশনারকে প্রশাসনিক কাজে সাহায্য করার জন্য ৩ জন এডিশনাল কমিশনার, ৫ জন, জয়েন্ট কমিশনার, ২৫ জন ডেপুটি কমিশনার/এসপি, ৩৮ জন এডিশনাল ডেপুটি কমিশনার/ এডিশনাল ডেপুটি কমিশনার/ এডিশনাল এসপি, ১৮৬ জন এসিস্ট্যান্ট কমিশনার/ সহকারী পুলিশ সুপার, ৩৪৩ জন ইন্সপেক্টর, ১৫৬৯ জন এসআই, ৬৫৩ জন সার্জেন্ট, ৪০ জন টিএসআই, ১৩৫০ জন এএআই, ১২১৮ জন হাবিলদার, ১৪৪৮ জন নায়েক এবং ১৬৭২০ জন কনস্টেবল আছেন। সর্বমোট ২৩,৫৯৯ জন পুলিশ সদস্য ডিএমপিতে কর্মরত আছেন। এছাড়াও তাদেরকে সাহায্যকারী হিসেবে রয়েছে ৮০৯ জন সিভিল কর্মচারী।

 

 

বিভিন্ন ধারা দন্ডবিধি ও ফৌজদারী কার্যবিধির বিভিন্ন ধারা বাংলাদেশের আইনকানুন সমূহকে প্রধানত তিন শ্রেণীতে চিহ্নিত করা যায়; বাংলাদেশ দন্ডবিধি, ফৌজদারী কার্যবিধি, এবং দেওয়ানী দন্ডবিধি। ফৌজদারী কার্যবিধি এবং দন্ডবিধিকে আলাদাভাবে স্বয়ংসম্পূর্ণ আইন নয়, এগুলো একে অপরের উপর নির্ভরশীল। অবশ্য এসব ছাড়াও বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন বিশেষ আইন তৈরি হয়েছে। দন্ডবিধি দন্ডবিধি থেকে অপরাধ এবং অপরাধের শাস্তি সম্পর্কে জানা যায়। মোট ৫১১টি ধারা ... আরও আদালতের ক্ষমতা ফৌজদারী কার্যবিধি ধারা ২৮। দন্ডবিধির অধীনে অপরাধ ধারা ৩১। হাইকোর্ট ও দায়রা জজ যে তল্লাশী সম্পর্কিত ধারা ফৌজদারী কার্যবিধি ধারা ১৬৫ পুলিশ অফিসার কর্তৃক তল্লাশি ক) যখনই থানার ভারপ্রাপ্ত অফিসার প্রতারণা সম্পর্কিত ধারা দন্ডবিধি ধারা ৪১৫ প্রতারণা ধারা ৪২০ প্রতারণা ও সম্পত্তি সমর্পন করিবার জন্য অসাধুভাবে প্রবৃত্তি ফৌজদারী আদালত ও অফিসের গঠন এবং ক্ষমতা ফৌজদারী কার্যবিধি ধারা ৬। ফৌজদারী আদালতের শ্রেণীবিভাগ ধারা ৭। দায়রা বিভাগ ও জেলা। বিভাগ দন্ডসম্পর্কিত ধারাগুলো দন্ডবিধি ধারা-৫৩। দন্ডসমূহ ধারা ৫৩-ক। কারাবাস উল্লেখের ব্যাখ্যা ধারা ৫৪। মৃত্যুদন্ড হ্রাসকরণ ধারা ৫৫। মানহানি সম্পর্কিত ধারা দন্ডবিধি ধারা ৪৯৯। মানহানি ধারা ৫০০। মানহানির শাস্তি ধারা ৪৯৯। মানহানি যে ব্যক্তি এইরূপ জালিয়াতি সম্পর্কিত ধারা দন্ডবিধি ধারা ৪৬৩। জালিয়াতি ধারা ৪৬৫। জালিয়াতির শাস্তি ধারা ৪৬৩। জালিয়াতি যে ব্যক্তি জনগন মিথ্যা সাক্ষ্যদান ও গণ বিচারের বিরুদ্ধে অনুষ্ঠিত দন্ডবিধি ধারা ১৯১। মিথ্যা সাক্ষ্যদান ধারা ১৯২। মিথ্যা সাক্ষ্য উদ্ভাবন করা ধারা ১৯৩। মিথ্যা অপরাধে সহায়তা সম্পর্কিত ধারা দন্ডবিধি ধারা ১০৭। বিষয়ে সহায়তা সম্পর্কিত ধারা ১০৮। দুষ্কর্মে সহায়তাকারীঃ ধারা ১০৯। দুষ্কর্মে সহায়তার জামিন সম্পর্কিত ধারা ফৌজদারী কার্যবিধি ধারা ৪৯৬। যে সকল ক্ষেত্রে জামিন মঞ্জুর করা যাইবে ধারা ৪৯৭। যখন জমি-জমার বিরোধ ফৌজদারী কার্যবিধি জমি জমার বিরোধ সম্পর্কিত ধারা ধারা ১৪৫ জমি প্রভৃতি সংক্রান্ত বিরোধের ফলে গ্রেফতার ও তল্লাশী ফৌজদারী কার্যবিধি গ্রেফতার ও তল্লাশী সম্পর্কিত ধারাগুলো ধারা ৪৬ গ্রেফতারের পদ্ধতি এবং গ্রেফতারে বাধা দস্যুতা ও ডাকাতি সম্পর্কিত ধারা দন্ডবিধি ধারা ৩৮৩ বলপূর্বক গ্রহণ ধারা ৩৯০ যেক্ষেত্রে চুরি দস্যুতা বলিয়া গণ্য হয় ধারা চুরি-ডাকাতি সম্পর্কিত ধারা দন্ডবিধি ধারা ৩৭৮ চুরি ধারা ৩৭৯ চুরির শাস্তি ধারা ৩৭০ বাসগৃহ ইত্যাদিতে চুরি ধারা আঘাত ও মারামারি সম্পর্কিত ধারা দন্ডবিধি ধারা ৩২৩ স্বেচ্ছাকৃতভাবে আঘাত দানে শাস্তি ধারা ৩২৪ স্বেচ্ছাকৃতভাবে মারাত্মক অস্ত্র বা অন্য খুন সম্পর্কিত ধারা দন্ডবিধি ধারা ২৯৯ দন্ডার্হ নরহত্যা ধারা ৩০০ খুন ধারা ৩০২ খুনের শাস্তি ধারা ৩০৪ ফৌজদারী কার্যবিধি ৫৪ ধারা ফৌজদারি কার্যবিধির ৫৪ ধারা মোতাবেক পুলিশ বিনা পরোয়ানায় ম্যাজিস্ট্রেটের আদেশ ছাড়াই ৯টি সুনির্দিষ্ট